আপনি কী কখনো লক্ষ্য করেছেন যে প্রায় সব প্লাস্টিকের টুলের ঠিক মাঝ বরাবর একটি ছিদ্র থাকে। তবে কেন থাকে এমন ছিদ্র? প্রয়োজনটা কী? অনেকেই প্রশ্ন শুনে ঘাবড়ে যাচ্ছেন, মাথা চুলকোচ্ছেন। কিন্তু উত্তরের নাগাল পাচ্ছেন না। আপনিও যদি এই প্রশ্নের উত্তর না জেনে থাকেন, তবে চলুন জেনে নেয়া যাক এর পেছনের
অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টিবিভ্রম সমাজমাধ্যমে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সারা দিনের কাজের ফাঁকে এই ধরনের ছবির ধাঁধায় দিব্যি কেটে যায় অবসর। যেমন সময় কাটে, তেমন এতে মনও হালকা হয়। সেই রকমই একটি মন ভালো করা দৃষ্টিবিভ্রমের ধাঁধা সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে। তাতে দেখা যাচ্ছে, বেশ রংচঙে একটি ছবি। দুই নারী
সব পুরুষই হয়তো স্ত্রীকে ভালোবেসে কপালে চুমু দেন! কারণ ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম এক মাধ্যম হলো চুম্বন। চুমু যে কোনো সম্পর্ককে আরো গভীরে যেতে সাহায্য করে। জানলে অবাক হবেন, চুম্বনেরও অনেক উপকারিতা আছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুম্বনের ফলে স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ কমে যায়। ফলে ঐ ব্যক্তি আনন্দিত হয় ও তার মন ভালো
সংখ্যা থেকে ছবি, নানা রকমের দৃষ্টিভ্রম দেখা যাচ্ছে অপটিক্যাল ইলিউশনের ছবিতে। এই অপটিক্যাল বিভ্রমগুলি যে শুধু অবসর সময় যাপনের জন্য তা নয়। বরং মনোবিশ্লেষণের ক্ষেত্রে এর অনেক গুরুত্বও রয়েছে। আমাদের ব্যক্তিত্বের একটি দিকও তুলে ধরে এইসব অপটিক্যাল ইলিউশন। যার সম্পর্কে আমরা হয়তো সচেতনই নই এমনটাই মত। যদিও বিপরীত মতও আছে
ফেসবুকে আপনার সব আপডেট হয়তো অন্যের ওয়ালে নাও দেখাতে পারে। কিন্তু আপনি কি করছেন তার আপডেট তো জানার ইচ্ছা অন্যের থাকতেই পারে। সে জন্য অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী মাঝে মধ্যেই আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেন। তবে বন্ধু তালিকার বাইরের কেউ আপনার সর্বশেষ ছবি, স্ট্যাটাস কিংবা অ্যাকাউন্টে নজর রাখছে কিনা বুঝবেন কীভাবে? কয়েকটি
চুমু ব্যাপারটার মধ্যেই সম্পর্কের গভীরতা, নির্ভরতা আর রোমান্টিকতা প্রকাশ পায়। এর মধ্যে অন্যরকম একটা উষ্ণতা থাকে। বিজ্ঞান বলছে, চোখে চোখ রেখে চুমু খাওয়ার গুণ অনেক। সোয়াইন ফ্লুয়ের সম্ভাবনা কমে যায়। ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমুতে ডুবে গেলে অনেক রকম অসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, আরো অনেক রকম সুবিধাও
মানুষ যখন একা জীবনযাপন করতে থাকে; তখন জীবন যেন ছোট হয়ে ওঠে! ভালোবাসা, সংসার, সুখী জীবন—এগুলো সম্ভবত আরেকজনের বন্ধনের মিশেলে তৈরি হয়। তা নাহলে প্রশ্ন জাগে; জীবনের অর্থ কী, ভালোবাসার মূল্য কী? আমার অস্তিত্বের মূল্য কী? আমি কোনো এক সাগরে ছোট একটা নৌকায় বইঠাবিহীন ভাসছি। অনেকেই দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কে জড়াতে ইচ্ছুক
সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ফেসবুক। বিভিন্ন ফিচার, সহজলভ্যতার ও গেটআপের কারণে এখনো পর্যন্ত এই অ্যাপের যোগ্য বিকল্প খুঁজে পাননি ব্যবহারকারীরা। শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসাবে নয়, শিক্ষা, চাকরি, ব্যবসা, সংগঠন ইত্যাদি একাধিক ক্ষেত্রে অবদান রয়েছে ফেসবুকের। তবে কি সত্যি এই অ্যাপের কোনো বিকল্প নেই? আসলে একাধিক বৈশিষ্ট্য